Monday, May 21, 2018

এদের কেন ক্রস ফায়ার দেয়া হয় না?

এদের কেন ক্রস ফায়ার দেয়া হয় না? 
জীবিত শিশু বদলে মৃত দেওয়ার দায় স্বীকার চাইল্ড কেয়ারের
ডা. এ এম মুজিবুল হক প্রিয়.কমকে বলেন, ‘তারা (চাইল্ড কেয়ার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ) তাদের ভুল স্বীকার করেছে। 
চট্টগ্রামে জীবিত শিশু বদলে মৃত শিশু দেওয়ার দায় স্বীকার করেছে বেসরকারি হাসপাতাল চাইল্ড কেয়ার। শোকজে জীবিত মেয়ে শিশু চুরি করে মৃত ছেলে শিশু দেওয়া এবং জালিয়াতি করে ডেথ সার্টিফিকেট দেওয়ার কথা স্বীকার করে ক্ষমা চেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. এ এম মজিবুল হক বলেন, চাইল্ড কেয়ার কর্তৃপক্ষ তাদের দোষ স্বীকার করেছে। এ রকম ভবিষ্যতে আর হবে না বলে দুঃখ প্রকাশ করেছে।এর আগে গত ১৭ এপ্রিল বেলা ১১টার দিকে নোয়াখালী থেকে আসা রোকসানা আকতারের (২১) নবজাতক কন্যা শিশুকে রেখে এক ছেলে শিশুর মরদেহ দেওয়া হয়। বাচ্চাটিকে গোসল করানোর সময় বিষয়টি টের পায় পরিবার। ওই দিনই বাচ্চাটির মা চাইল্ড কেয়ার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানান। প্রথমে অস্বীকার করলেও পরে বাচ্চা ফেরত দিতে বাধ্য হয় চাইল্ড কেয়ার কর্তৃপক্ষ।এরপর ১৯ এপ্রিল এ ঘটনায় স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষে বেসরকারি ক্লিনিক পরিদর্শন কমিটির আহ্বায়ক ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. এ এম মজিবুল হকের নির্দেশে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেন সিভিল সার্জন। এরপর তদন্ত কমিটি ২৩ এপ্রিল বিকেল ৫টার দিকে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন।তদন্ত প্রতিবেদন নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারায় পুনঃতদন্তের সিদ্ধান্ত নেয় স্বাস্থ্য বিভাগ। এ ঘটনার পুনঃতদন্তে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের এমন কারসাজির বিষয়টি উঠে আসে। এরপর চাইল্ড কেয়ার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে এ ঘটনার জবাব দিতে ২৬ এপ্রিল শোকজ করেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. এ এম মজিবুল হক।ডা. এ এম মুজিবুল হক প্রিয়.কমকে বলেন, ‘তারা (চাইল্ড কেয়ার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ) তাদের ভুল স্বীকার করেছে। এরপরও ভুক্তভোগী যদি চায়, তবে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারে।’শিশুটির চাচা আলমগীর হোসেন হিরু বলেন, ‘হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদের অনেক হয়রানি করেছে। আমাদের অনেক টাকা খরচ হয়েছে। আমরা মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’শিশুটির চাচা আলমগীর হোসেন হিরু বলেন, ‘হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদের অনেক হয়রানি করেছে। আমাদের অনেক টাকা খরচ হয়েছে। আমরা মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’ 
শোকজে জীবিত মেয়ে শিশু চুরি করে মৃত ছেলে শিশু দেওয়া এবং জালিয়াতি করে ডেথ সার্টিফিকেট দেওয়ার কথা স্বীকার করে ক্ষমা চেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. এ এম মজিবুল হক বলেন, চাইল্ড কেয়ার কর্তৃপক্ষ তাদের দোষ স্বীকার করেছে। এ রকম ভবিষ্যতে আর হবে না বলে দুঃখ প্রকাশ করেছে।
এর আগে গত ১৭ এপ্রিল বেলা ১১টার দিকে নোয়াখালী থেকে আসা রোকসানা আকতারের (২১) নবজাতক কন্যা শিশুকে রেখে এক ছেলে শিশুর মরদেহ দেওয়া হয়। বাচ্চাটিকে গোসল করানোর সময় বিষয়টি টের পায় পরিবার। ওই দিনই বাচ্চাটির মা চাইল্ড কেয়ার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানান। প্রথমে অস্বীকার করলেও পরে বাচ্চা ফেরত দিতে বাধ্য হয় চাইল্ড কেয়ার কর্তৃপক্ষ।
এরপর ১৯ এপ্রিল এ ঘটনায় স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষে বেসরকারি ক্লিনিক পরিদর্শন কমিটির আহ্বায়ক ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. এ এম মজিবুল হকের নির্দেশে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেন সিভিল সার্জন। এরপর তদন্ত কমিটি ২৩ এপ্রিল বিকেল ৫টার দিকে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন।
তদন্ত প্রতিবেদন নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারায় পুনঃতদন্তের সিদ্ধান্ত নেয় স্বাস্থ্য বিভাগ। এ ঘটনার পুনঃতদন্তে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের এমন কারসাজির বিষয়টি উঠে আসে। এরপর চাইল্ড কেয়ার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে এ ঘটনার জবাব দিতে ২৬ এপ্রিল শোকজ করেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. এ এম মজিবুল হক। 
মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’শিশুটির চাচা আলমগীর হোসেন হিরু বলেন, ‘হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদের অনেক হয়রানি করেছে। আমাদের অনেক টাকা খরচ হয়েছে। আমরা মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’

No comments:

Post a Comment